মানচিত্রে দাবার ছক – Akkhor.xyz

১৯৩০ এর মুসলিম লীগের প্রেসিডেন্ট ভদ্রলোক সেই শাহ লীগের একজন সক্রিয় সদস্য তখন। এদিকে তখনও জিন্না মুসলিমদের জন্য পুরোপুরিভাবে পৃথক রাষ্ট্রের দাবিদার তো হয়ে ওঠেননিই এমনকি তাঁর বিখ্যাত “চোদ্দদফা দাবি”-তে তিনি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো চাইছেন। বিচ্ছিন্নতাবাদ বলতে শুধু বোম্বে প্রেসিডেন্সি থেকে সিন্দুপ্রদেশকে আলাদা করা— এই।
এদিকে এই প্রেসিডেন্ট এর সাথে জিন্নার পত্রালাপ চলতে থাকছে। এর পরের কয়েকবছর জিন্না ইংল্যান্ডেই থাকছেন বেশিরভাগ। রাজনীতির সাথে দুরত্ব বাড়ছে। কিন্তু প্রেসিডেন্ট বোঝাচ্ছেন।
সাত বছর পরে, ১৯৩৭ সালে ‘কনফিডেনসিয়াল’ মার্কড একটা চিঠির অংশ তুলে দিলাম— “But the enforcement and development of the Shariat of Islam is impossible in this country without a free Muslim state or states…”
অর্থাৎ কিনা শরিয়তের আইন চালু করতে মুসলিমদের জন্য পৃথক এক রাষ্ট্র চাই। ফাইনালি। এরই ফলে হয়ত জিন্না পাকিস্তান-এর দাবির সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্যানভাসার হয়ে উঠছেন এবং মাত্র তিনবছরের মাথায় ১৯৪০ এ মুসলিম লীগের সভাতে আসছে বিখ্যাত “পাকিস্তান প্রস্তাব”।
কে এই প্রেসিডেন্ট—দ্য সেপারেটিস্ট?