কাউণ্ট অভ মণ্টিক্রিস্টো, আইভানহো, নিঝুম দ্বীপে একা – Akkhor.xyz

কাউন্ট অভ মন্টিক্রিস্টো
বিয়ের আসর থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হলো নিরপরাধ নাবিক এডমণ্ড দান্তেকে। পাঠিয়ে দেয়া হলো ফ্রান্সের ভয়ঙ্করতম কারাগার শ্যাতো দ’ইফ-এ। একবার ঢুকলে কেউ জীবিত ফেরে না সেখান থেকে। সাত-সাতটি বছর কাটিয়ে দিল দান্তে কারাগারের দেয়ালে দেয়ালে মাথা কুটে। তারপর একদিন…ঠুক ঠুক! মৃদু শব্দ ভেলে এল মাটির নিচ থেকে! সুড়ঙ্গ খুঁড়ে উঠে আসছে কেউ। কে? বন্ধু। এই প্রথম একজন সত্যিকার বন্ধু পেল দান্তে। দু’জনে মিলে ঠিক করল পালাবে। তারপর?

আইভানহো
ষোলো শতকের ইংল্যাণ্ড। সিংহ-হৃদয় রাজা রিচার্ড প্যালেস্টাইনে ক্রুসেড লড়ছেন, ভাই জনের ওপর দেশ পরিচালনার ভার। এদিকে চক্রান্ত চলছে, রিচার্ড ফিরলেই তাকে বন্দি করা হবে, পাকাপাকিভাবে সিংহাসনে বসানো হবে জনকে। রিচার্ডের প্রিয়পাত্র বীর আইভানহো। ক্রুসেড শেষে ফিরে এসেছে দেশে। গোপনে। অ্যাশবিতে অন্ত্র-নৈপুণ্যের প্রতি্যোগিতায় আইভানহো হারিয়ে দিল জনের প্রধান তিন সহযোগী ব্রায়ান, দ্য ব্রেসি আর রিজিনান্ডকে। ক্ষুব্ধ তিন সহযোগী ডাকাতের ছদ্মবেশে ধরে নিয়ে গেল আইভানহোর প্রেমিকাকে। এবার?

নিঝুম দ্বীপে একা
বসন্তের এক সকালে এল অ্যালিউটদের জাহাজটি । প্রথমে আমাদের দ্বীপ থেকে বহু দূরে দেখা গেল ওটাকে, এই এত্তটুকু ।ছোট্ট এক ঝিনুকের মত ভাসছে সাগরে। …এভাবে শুরু হলো দুর্দান্ত এক অ্যাডভেঞ্চার কাহিনী।