চন্দ্রপ্রতাপগড়ের আতঙ্ক – Akkhor.xyz

♦ চন্দ্রপ্রতাপগড়ের আতঙ্ক (সুদীর্ঘ ভৌতিক উপন্যাস)
সঙ্গে আরও দুটি ভৌতিক নভেলা – নাগপাশ এবং মায়াবিনীর করোটি
♦ লেখক – দীপিকা মজুমদার
♦ প্রকাশক – বুক ফার্ম
♦প্রচ্ছদ শিল্পী- কামিল দাস
♦ ক্যালিগ্রাফি- সামন্তক চট্টোপাধ্যায়
♦ বইয়ের অলংকরণ- দীপিকা মজুমদার

১) #নাগপাশ (ভৌতিক নভেলা)

মা বাবা দাদা আর বোনকে নিয়ে মেঘালয়ের নংরিয়াত গ্রামে বসবাস করত বছর ছোট্ট দানিয়েল। বর্ষণমুখর রাতে বাগানের অন্ধকার ঝোপের আড়ালে এক ঝলক বিদ্যুতের আলোয় যে দৃশ্য দেখেছিল সে, সেটাই হয়ে উঠেছিল দানিয়েলের জীবনের একমাত্র দুঃস্বপ্ন। সেই রাতের পর দানিয়েলকে আর কোনদিন মেঘালয়ে ফেরার অনুমতি দেননি তাঁর মা। দীর্ঘদিন বিচ্ছেদের কারণে পরিবারের সঙ্গে দানিয়েলের সম্পর্কও যেন থিতিয়ে এসেছিল। অথচ সেই দুঃস্বপ্ন যেন এতো বছর পরেও গভীর সম্পর্ক স্থাপন করতে চায় দানিয়েলের সঙ্গে। হাতছানি দিয়ে ডাকতে থাকে দানিয়েলকে। আপনজনের সুরক্ষার টানেই দুঃস্বপ্নকে উপেক্ষা করে দানিয়েল পৌঁছে যায় নংরিয়াত। তারপর? দানিয়েল পাবে কি সেই বিভীষিকার ‘নাগপাশ’ থেকে মুক্তি?

***********************************************
২) #মায়াবিনীর করোটি (ভৌতিক নভেলা)

লন্ডনের মেয়ার রোডের ‘কিউরিয়াস টুইসডে’ কোন সাধারণ কিউরিও শপ নয়। এখানে হারিয়ে যাওয়া ডোডো পাখির হাড় থেকে শুরু করে দক্ষিণ আমেরিকার আদিবাসীদের বিষ দিয়ে কুঁচকে ফেলা নরমুণ্ড অব্দি দুনিয়ার সব অদ্ভুত বস্তু উপস্থিত। হলিউডের বিখ্যাত অভিনেতাদের চুল, নখ এমনকি বজ্য পদার্থও কাচের বয়েমে ভরে বিক্রি করেন দোকানের মালিক। তবে কিউরিওর জিনিসপত্রর থেকেও কিউরিওর মালিক মিঃ ভিক্টর ইয়ার্ডলে যেন আরও বেশিই অদ্ভুত এবং রহস্যময়। কুখ্যাতি আছে, মিঃ ইয়ার্ডলে নাকি এক রাত্রে বন্ধ ঘরে নিজের ছেলের বুক চিরে হৃদপিণ্ড খুবলে বের করে হত্যা করেছিলেন। সত্যিই কি তাই? নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কোন ভয়াবহ কাহিনি। কি রহস্য লুকিয়ে আছে মিঃ ইয়ার্ডলের জীবনে? ভিক্টর ইয়ার্ডলের জীবনের অন্ধকারময় রহস্য কি উন্মোচন হবে ‘মায়াবিনীর করোটি’ গল্পে?

***********************************************

৩) #চন্দ্রপ্রতাপগড়ের আতঙ্ক (সুদীর্ঘ ভৌতিক উপন্যাস)

১৩১১ সালে আলাউদ্দীন খিলজির নির্দেশে দক্ষিণ ভারত আক্রমণ করেন মালিক কাফুর। ধাপে ধাপে চোল পল্লবদের স্থাপত্য ও মন্দিরগুল ধ্বংস করতে থাকে। এই আক্রমণ প্রতিহত করতে চোল সাম্রাজ্যের এক সামন্ত রাজা তাঁর সাম্রাজ্যের বাসিন্দাদের স্থানান্তরিত করেন চন্দ্রপ্রতাপগড়ের সুরক্ষিত ঘেরাটোপে। কিন্তু বিপদ কখনও একা আসে না। অশুভ এক প্রহরেই জন্ম হইয়েছে দুই কন্যার- রাজ্যশ্রী এবং বৈভবি। রাজকন্যা হয়ে জন্ম নিলেও রাজ্যশ্রীর রাজসুখ থেকে বঞ্চিত হন এবং বৈভবের মধ্যে থেকেও রাজকীয় বৈভব লেখা ছিল ছিল না বৈভবির অদৃষ্টে। কিন্তু তা কি শুধু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস মাত্র? নাকি সাম্রাজ্যের ভেতরেই লুকিয়ে রাখা ছিল ধ্বংসের বীজ।
এরপর কেটে গিয়েছে প্রায় সাতশ বছর। সামন্ত রাজার সেই গড় আজও অভিশপ্ত হয়ে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে ম্যানগ্রোভ জঙ্গলের মাঝে। চন্দ্রপ্রতাপগড়ের অন্দরমহল থেকে সুস্থ মস্তিষ্কে ফিরে আসতে পারে না কেউই। সেই দুর্গম দুর্গকে একটি সুসজ্জিত রেসর্টের রূপ দেওয়ার আদেশ পেল শঙ্খজিৎ বাগচি। সে কি পারবে ওই অভিশপ্ত দুর্গে প্রবেশ করতে? ‘চন্দ্রপ্রতাপগড়ের আতঙ্ক’-র রহস্য সমাধান করতে?

Weight .860 kg
Dimensions 4 × 16 × 23 cm
Binding Type

Print Type

Specification

Title চন্দ্রপ্রতাপগড়ের আতঙ্ক
Author
Publisher
ISBN
Edition
Number of Pages
Country ভারত
Language বাংলা

Author

দীপিকা মজুমদার

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “চন্দ্রপ্রতাপগড়ের আতঙ্ক”

Your email address will not be published.