‘এই জগৎ আজ সকালেই ধ্বংস হয়ে গেছে যখন আপনি ঘুমাচ্ছিলেন, আপনার মায়ের শরীরে আপনার বাবার বীর্য প্রবেশের হাজার বছর আগেই ঘটেছে এই জগতের সমাপ্তি, এই জগতের সবকিছুর শেষ হবে কাল … প্রতিদিন আমাদের জগৎ ধ্বংস হয়, প্রতিটি ঘণ্টায়, প্রতিটি মিনিটে, প্রতিটি মুহূর্তে। আমরা বুঝতে পারি না, কারণ তা বোঝার ক্ষমতা আমাদের দেওয়া হয়নি!’
বন্ধু জ্যাকব উইলসনের বড়দিনের পার্টিতে গিয়ে অদ্ভুত একটা ছবি দেখলো মারভিন কর্টেজ। ছবিটি তুলেছিলেন একজন রহস্যময় ফটোগ্রাফার। কী অর্থ এই ছবিটা? কোথা থেকে তোলা হয়েছিল ওটা?
যাদের কাছেই ওটা থাকে তাদের সাথে কেন অশুভ সব দুর্ঘটনা ঘটে? আমাদের এই পরিচিত জগৎ কি আসলেই তেমন যেমন আমরা ভাবি? প্রকৃতির কোনো গোপন রহস্য কি লুকিয়ে আছে তিনটি ছবির সিরিজ ‘ইমাগো সিকোয়েন্স’র ভেতরে? জ্যাকবের চাচা থিওডোর উইলসনের কি আসলেই মৃত্যু হয়েছে? রহস্যময় অ্যানসেলম থনটন কোথায় থাকে? কী চায় সে?
জ্যাকবের অনুরোধে টেডির হারিয়ে যাওয়ার রহস্য উদ্ঘাটনে নেমে পড়লো মারভিন। কিন্তু ওই অদ্ভুত ছবিটা দেখার পর থেকেই ওর ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাতে লাগলো অদ্ভুত সব দুঃস্বপ্ন! ইমাগো সিকোয়েন্সের রহস্য আসলে কী? জানতে পড়ুন লাভক্র্যাফটিয়ান হররের পূজারী লেয়ার্ড ব্যারনের লেখা ‘দ্য ইমাগো সিকোয়েন্স’।
“সম্ভবত এর চাইতে ভালো লাভক্র্যাফটিয়ান হরর স্বয়ং লাভক্র্যাফটও লিখতে পারতেন না।”
—-জেমস হারবার্ট
“গভীর রাতের দুঃস্বপ্নগুলোকে লেয়ার্ড ব্যারনের চাইতে অসাধারণভাবে আর কেউ ফুটিয়ে তুলতে পারে বলে আমার মনে হয় না। ওঁর প্রতিটি লেখা পড়তে শুরু করলে শেষ না করে ওঠা প্রায় অসম্ভব।”
—কেলি লিংক
Reviews
There are no reviews yet.