ফ্রি-স্কুল স্ত্রীটের এক অনামী অ্যান্টিক-শপের কাউন্টারে বিক্রির জন্যে রাখা ছিল কয়েকটা মাদার অফ পার্লের পুতুল। এতই নিখুঁত সেই পুতুল্গুলো যে, মনে হয় যেন ডাকলে সাড়া দেবে। কোথায় বসে, কোন শিল্পী, কতদিন আগে বানিয়েছিলেন এই অবিশ্বাস্য শিল্পদ্রব্যগুলি? উত্তর মিলল, তবে রতিবদ্ধ দুই নারীপুরুষের জীবনের মূল্যে। বাংলার থ্রিলার-প্রেমিকদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ‘কাল্ট’ হয়ে যাওয়া এক বায়ো-থ্রিলার – মৃত্যুর নিপুণ শিল্প
কল্পবিজ্ঞানের বীজ থেকে বিষাক্ত লতার মতন বেড়ে ওঠে। ছড়িয়েও যায় এক অভাবনীয় জটিল প্লটের জাল। সেই সত্তরের দশকের গোড়ায় উত্তরবঙ্গের ছোটত গঞ্জ নীলপাড়ায় পুলিশের হাতে রেপড হয়েছিল কলকাতার কলেজে পড়া এক মেয়ে। মানুষের জন্যে মুক্তি খুঁজতে গিয়েছিল সে। সম্পূর্ণ অন্য পথে মুক্তি খুঁজেছিলেন আরেকজন, যিনি ছিলেন সেই মেয়েটির প্রেমিক। শুধু রক্ত আর ঘাম নয়, চোখের জলে ভেজা এক মহাজাগতিক রহস্যগাথা – মাননীয় অমানুষ
ছ-জন প্রাপ্তবয়স্ক নরনারী আর একটি বালক শীতের ছুটি কাটাতে গিয়েছিল সাঁওতাল পরগণার অখ্যাত এক গ্রামে। তাদের ছুটির ঠিকানা ‘দয়াল বাংলো’-র চার দেওয়ালের মধ্যে ঘটে যেতে থাকে একের পর এক অলৌকিক ঘটনা যার অন্তিম পরিণতিতে মারা যান সাতজনের মধ্যে দ’জন। কুড়ি বছর পরে সেদিনের সেই বালক খুঁজতে শুরু করে দয়াল বাংলোর অলৌকিক ঘটনাবলির আড়ালে লুকিয়ে থাকা নানান বিকৃত মানসিকতা। যারা বলেন বাংলায় সাইকোলজিকাল থ্রিলার লেখা হয় না, তাদের জন্যে অবশ্যপাঠ্য এই সংকলনের তৃতীয় উপন্যাস – ঘাতকের মুখ
Reviews
There are no reviews yet.