প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দুটো উপন্যাস। প্রথম উপন্যাস, জানি ট্যাগ তো বাস্তব জীবনের জ্বলন্ত দলিল, যদিও কাল্পনিক।
অল্পবয়সি মহিলা ও গৃহবধূদের জন্য অপরাধীরা ফাদ পেতেছে। ফেসবুকের ফেক প্রোফাইলের মাধ্যমে তারা বন্ধুত্ব পাতাচ্ছে। করছে ভার্বাল সেক্স”। তারপর দুর্বল মুহূর্তে চেয়ে নিচ্ছে, মহিলাদের নগ্ন ছবি। শুরু হচ্ছে, ব্ল্যাকমেইলিং। নারীপাচার, পর্ণোগ্রাফি, ড্রাগ—এই তিন অসাধু ব্যবসার ফাঁদে পড়ে বহু মানুষের জীবন নষ্ট হয়ে গেছে।
উপন্যাসের প্রধান চরিত্র কন্দর্পনারায়ণ, তাঁর জুনিয়রদের এবং সিটে টীমের মেঘারালের নিয়ে, নিজেই নেমে পড়েছেন, অপরাধীদের ধরতে।
দ্বিতীয় উপন্যাস—মুও কথা বলে। একই পরিবারের সদস্যরা পরপর খুন হয়ে যাচ্ছেন। একমাত্র জীবিত সদস্যা, এলেন, কন্দর্পনারায়ণের
কাছে সঠিক বিচার পাবার আশায়। ওদিকে, চেম্বারের জুনিয়র न ইয়ারদের নিয়ে কল্পনারায়ণ গিয়েছেন মন্দারমণিতে। চার হবে। ফুটফুটে একটি বাচ্চা মেয়ে, কর্পনারায়ণকে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। একটি মুতানোহেল সামনে। নারায়ণ পারবেন, গুনগুলির কিনারা করতে পাঠক-পাঠিকাদের কাছে অনুরোধ, আমার উপন্যাসগুলির সঙ্গে বাস্তবের মিল খুঁজতে যাবেন না। প্লিজ
Reviews
There are no reviews yet.