প্রথম খণ্ডের কাহিনী শেষ হওয়ার পর কেটে গিয়েছে তিন বছর। শান্তির তিন বছর। সময়ের চাকা ঘুরেছে দোয়েলের জীবনে। সময় লেগেছে তার জীবনের মূল ধারায় ফিরতে। একদিন ভোরে হঠাৎ পুরীর সাউথ–বীচ থানার টেবিল অফিসারের ফোন বেজে ওঠে। সাগরপাড়ে বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য বালি খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে আসে এক ক্ষতবিক্ষত নরকংকাল!
উজ্জৈনের মাধবগড় শ্মশানে একদিন সকালে হঠাৎ দেখা যায় মাটি খুঁড়ে তিন বছর আগে কবর দেওয়া সদ্যজাত শিশুদের দেহাবশেষগুলিকে কে বা কারা মন্দির সম্মুখের নিমগাছের ডালগুলি থেকে ঝুলিয়ে দিয়েছে। অশনির আশঙ্কায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে গোটা গ্রাম।
এদিকে তারাপীঠের মহাশ্মশানে চলছে এক নরমেধ মহাযজ্ঞ। এক অর্ধোন্মাদ অজ্ঞাতপরিচয় আগন্তুক দ্বারকার জল থেকে তুলে আনে এক কদাকার মূর্তি। তারপর পর পর দু’জন শ্মশানে আশ্রিত ভবঘুরের মুণ্ডচ্ছেদ করে নিজের মস্তক স্বেচ্ছায় অর্পণ করে ওই মূর্তির সম্মুখে। সেই মূর্তির একটার বদলে তিনটি মাথা!
Reviews
There are no reviews yet.